1. admin@sylheterkotha.com : admin :
October 21, 2025, 2:22 am
Title :
বন্ধ শায়েস্তাগঞ্জে বিদ্যুৎকেন্দ্র, লোডশেডিং জনজীবনে দুর্ভোগ রিক্সা শ্রমিকদের মাঝে শ্রমিক কল্যাণের খাদ্যসামগ্রী বিতরণ তারেক রহমানের ৩১ দফা কর্মসূচি বাস্তবায়নই টেকসই উন্নয়নের মূল চাবিকাঠি-মিফতাহ্ সিদ্দিকী দেশ গঠনে বাংলাদেশ আনসার বাহিনীর অনন্য অবদান জাতি আজ সম্মানের সাথে স্বীকৃতি দিচ্ছে -উপমহাপরিচালক জিয়াউল হাসান সিলেটে উৎসব আনন্দে শেফ দিবস পালন ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কামালবাজারে আলোচনা সভায়-এম এ মালিক সিলেটের বন্দরবাজার ও জিন্দাবাজার এলাকায় লিফলেট বিতরণ সিলেটে সৃজনঘর’র ‘তারুণ্যের মাহফিল’ অনুষ্ঠিত হকারমুক্ত সিলেটে অভিযানে-নির্দেশ অমান্য করলে কঠোর ব্যবস্থা তৃণমূল পর্যায়ে সংগঠনের দাওয়াতি কার্যক্রম জোরদার করতে হবে–মাওলানা জালালী

দুই ভাইকে বিয়ে করলেন এক নারী

  • Update Time : Tuesday, July 29, 2025
  • 141 Time View

সিলেটের কথা ::: ভারতের হিমাচল প্রদেশের সিরমৌর জেলার এক ব্যতিক্রমী বিয়ে নিয়ে এখন আলোচনা তুঙ্গে। স্থানীয় শিলাই গ্রামের দুই ভাই—প্রদীপ নেগি ও কপিল নেগিকে একসঙ্গে বিয়ে করেছেন সুনিতা চৌহান নামের এক নারী।

হাটি সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যবাহী বহুপতিত্ব প্রথা অনুসারে এই বিয়ে হয়েছে। স্থানীয়ভাবে ‘জোড়িদারা’ বা ‘জাজড়া’ নামে পরিচিত এই রীতিতে, একজন নারী একই পরিবারের একাধিক ভাইকে স্বামী হিসেবে গ্রহণ করতে পারেন। সিরমৌরের ট্রান্স-গিরি অঞ্চলে আয়োজিত বিয়েতে গ্রামবাসী এবং আত্মীয়স্বজন মিলে জমজমাট উৎসবের আয়োজন হয়—লোকসংগীত, ঐতিহ্যবাহী নৃত্য এবং পিঠেপুলি ছিল অনুষ্ঠানের অংশ।

যদিও এই প্রথা সেই অঞ্চলে বহুদিনের, তবু আধুনিক সময়ে এসে তা নিয়ে বিতর্ক দেখা দিয়েছে। বিবিসি বিয়েতে অংশ নেওয়া পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তারা কোনো মন্তব্য করেননি।

তবে বিয়েতে অংশ নেওয়া পাত্র-পাত্রীরা জানান, এটি তাদের সম্মতিতেই হয়েছে। পাত্রী সুনিতা বলেন, ‘এই ঐতিহ্য সম্পর্কে আমি আগে থেকেই জানতাম। এটা আকস্মিক কিছু নয়, বরং আমাদের সংস্কৃতির একটি অংশ—যা নিয়ে আমরা গর্ব করি।’

এই প্রথার পেছনে ইতিহাস কী?
হাটি সম্প্রদায়ের মধ্যে এই রীতি মূলত পারিবারিক ঐক্য রক্ষায় প্রচলিত হয়েছিল। সম্পত্তি বিভাজন রোধ, যৌতুক এড়ানো এবং ভাইদের মধ্যে সম্পর্ক মজবুত রাখা ছিল এর উদ্দেশ্য।

স্থানীয় বাসিন্দা কপিল চৌহান বলেন, জোড়িদারা আমাদের পরিচয়। এটি আমাদের সামাজিক কাঠামোর একটি উপাদান। অনেক পরিবার আজও এই রীতি মেনে চলে।

শিমলা, কিন্নর, লাহুল-স্পিতি অঞ্চলেও হাটি সম্প্রদায়ের মাঝে এই প্রথার অস্তিত্ব রয়েছে।

সুনিতা আরও বলেন, আজকাল লিভ-ইন সম্পর্কও সামাজিকভাবে গ্রহণযোগ্য হচ্ছে। তাহলে ঐতিহ্যগত কোনো রীতি নিয়ে এত প্রশ্ন কেন?

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2019 Breaking News
Theme Customized By BreakingNews

Follow for More!