1. admin@sylheterkotha.com : admin :
September 2, 2025, 10:22 pm
Title :
সিলেটে ১২৪৫টি মামলা নিষ্পত্তি-জরিমানা আদায় ২১ লাখ আখালিয়া বীরেশ চন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের সাথে মতবিনিময় জেলা প্রশাসকের সাথে বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন ফাউন্ডেশন এর সৌজন্য সাক্ষাৎ বিশিষ্ট শ্রমিক নেতা আলী আহমেদ আলীর মৃত্যুতে আমান আহমদ চৌধুরীর শোক প্রকাশ সিলেটে ২ বিচারক বদলী প্রজ্ঞাপন সিলেট ৮নং ওয়ার্ডে পাড়া কমিটির সভায় কয়েস লোদী বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সিলেট জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের র‌্যালী ও সমাবেশ বৃহত্তর মদিনা মার্কেট ব্যবসায়ী সমিতির অন্তর্বর্তীকালীন এডহক ১৯ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন নতুন সংবিধানের পথে হাঁটছি, লড়াই দীর্ঘ–সিলেটে এনসিপি নেত্রী তাসনিম জারা গণতন্ত্র উত্তোরণের পথে বাঁধা সৃষ্টি করতে একটি মহল : বাসদ

দুই ভাইকে বিয়ে করলেন এক নারী

  • Update Time : Tuesday, July 29, 2025
  • 66 Time View

সিলেটের কথা ::: ভারতের হিমাচল প্রদেশের সিরমৌর জেলার এক ব্যতিক্রমী বিয়ে নিয়ে এখন আলোচনা তুঙ্গে। স্থানীয় শিলাই গ্রামের দুই ভাই—প্রদীপ নেগি ও কপিল নেগিকে একসঙ্গে বিয়ে করেছেন সুনিতা চৌহান নামের এক নারী।

হাটি সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যবাহী বহুপতিত্ব প্রথা অনুসারে এই বিয়ে হয়েছে। স্থানীয়ভাবে ‘জোড়িদারা’ বা ‘জাজড়া’ নামে পরিচিত এই রীতিতে, একজন নারী একই পরিবারের একাধিক ভাইকে স্বামী হিসেবে গ্রহণ করতে পারেন। সিরমৌরের ট্রান্স-গিরি অঞ্চলে আয়োজিত বিয়েতে গ্রামবাসী এবং আত্মীয়স্বজন মিলে জমজমাট উৎসবের আয়োজন হয়—লোকসংগীত, ঐতিহ্যবাহী নৃত্য এবং পিঠেপুলি ছিল অনুষ্ঠানের অংশ।

যদিও এই প্রথা সেই অঞ্চলে বহুদিনের, তবু আধুনিক সময়ে এসে তা নিয়ে বিতর্ক দেখা দিয়েছে। বিবিসি বিয়েতে অংশ নেওয়া পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তারা কোনো মন্তব্য করেননি।

তবে বিয়েতে অংশ নেওয়া পাত্র-পাত্রীরা জানান, এটি তাদের সম্মতিতেই হয়েছে। পাত্রী সুনিতা বলেন, ‘এই ঐতিহ্য সম্পর্কে আমি আগে থেকেই জানতাম। এটা আকস্মিক কিছু নয়, বরং আমাদের সংস্কৃতির একটি অংশ—যা নিয়ে আমরা গর্ব করি।’

এই প্রথার পেছনে ইতিহাস কী?
হাটি সম্প্রদায়ের মধ্যে এই রীতি মূলত পারিবারিক ঐক্য রক্ষায় প্রচলিত হয়েছিল। সম্পত্তি বিভাজন রোধ, যৌতুক এড়ানো এবং ভাইদের মধ্যে সম্পর্ক মজবুত রাখা ছিল এর উদ্দেশ্য।

স্থানীয় বাসিন্দা কপিল চৌহান বলেন, জোড়িদারা আমাদের পরিচয়। এটি আমাদের সামাজিক কাঠামোর একটি উপাদান। অনেক পরিবার আজও এই রীতি মেনে চলে।

শিমলা, কিন্নর, লাহুল-স্পিতি অঞ্চলেও হাটি সম্প্রদায়ের মাঝে এই প্রথার অস্তিত্ব রয়েছে।

সুনিতা আরও বলেন, আজকাল লিভ-ইন সম্পর্কও সামাজিকভাবে গ্রহণযোগ্য হচ্ছে। তাহলে ঐতিহ্যগত কোনো রীতি নিয়ে এত প্রশ্ন কেন?

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2025 Sylheter Kotha
Theme Customized By BreakingNews