সিলেটের কথা ::: সিলেটের ব্যবসায়ীদের সুনাম আছে সারাদেশ জুড়ে। তার কারণ হচ্ছে সিলেটের ব্যবসায়ীরা সবসময় ঐক্যবদ্ধ্য হয়ে কাজ করেন। এই ব্যবসায়ীদের ঐক্যবদ্ধ করে রেখেছেন কয়েকজন ভালো মানুষ। এর মধ্যে একজন ছিলেন মরহুম মখন মিয়া, তিনি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ব্যবসায়ীদের দাবি-দাওয়া আদায়ে রাজপথে থেকে আন্দোলন সংগ্রাম করেছেন। ব্যবসায়ীরা যেকোনো বিপদে পড়লে রাত বা দিন ছুটে যেতেন তাদের কাছে। নিজের ভালো ব্যবহার দিয়ে সহজে সমস্যা সমাধান করে দিতেন তিনি। মরহুম মখন মিয়া মারা যাওয়ার পর থেকে সিলেটের ব্যবসায়ীদের পাশে দাঁড়িয়েছেন আরেক তরুণ ব্যবসায়ী আব্দুর রহমান রিপন। মখন মিয়ার দেখানো পথেই হাঁটছেন তিনি। সিলেটের ব্যবসায়ীরা বিপদে পড়লেই তাদের পাশে গিয়ে দাঁড়ান।
সিলেটের ব্যবসায়ীদের ঐক্যবদ্ধ্য করে রেখেছেন তিনি। যার দিকনির্দেশনায় ব্যবসায়ীরা সফলও হচ্ছেন। সততা ও নিষ্ঠার সাথে সিলেট মহানগর ব্যবসায়ী ঐক্য কল্যাণ পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি ব্যবসায়ীদের ঐক্যবদ্ধ করে তাদের ন্যায্য দাবি আদায়ে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন। শুধু ব্যবসায়ীদের পাশে নয়, তিনি সমাজে পিছিয়ে পড়া অবহেলিত মানুষের মাঝে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করে যাচ্ছেন। যে কোন মানুষ বিপদে পড়ে তার কাছে গেলে নিরবে সহযোগিতা করেন। যিনি সবসময় সবার সাথে হাসিমুখে কথা বলেন, তিনি সহজে যেকোনো মানুষের সাথে মিশে যান। যার মধ্যে নেই কোনো অহংকার। যার সাথে না মিশলে বুঝার উপায় নেই যে তিনি কত বড় মনের মানুষ।
দেশের যে কোনো দূর্যোগময় সময়ে অসহায় হয়ে পড়া মানুষের পাশে ব্যবসায়ীদের নিয়ে তাদের বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করে থাকেন, করোনা ভাইরাসের সময় অনেকেই ঘরে বসে ছিলেন কিন্তু তিনি ঘরে বসে না থেকে ব্যবসায়ীদের সাথে নিয়ে অসহায় মানুষের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেছেন। বন্যার সময়ও পানিবন্ধি মানুষের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেছেন। যার চিন্তা চেতনা যেন মানুষের উপকার করা। সিলেটের ব্যবসায়ীদের কাছে তিনি একজন আর্দশবান ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচিত। ব্যবসায়ীদের সুখে-দুঃখে পাশে থাকায় ব্যবসায়ীরা তাকে বন্ধু মনে করেন।
কয়েকজন ব্যবসায়ীদের সাথে আলাপকালে তারা জানান, মরহুম মখন মিয়া যেভাবে সিলেটের ব্যবসায়ীদের ঐক্যবদ্ধ্য করে রেখেছিলেন, তেমনি আব্দুর রহমান রিপনও ঐক্যবদ্ধ্য করে রেখেছেন। যেকোনো ব্যবসায়ী বিপদে পড়লে তাদের পাশে গিয়ে দাঁড়ান। তাঁর মতো ভালো মানুষ ব্যবসায়ী সংগঠনের সভাপতির দায়িত্বে থাকায় সংগঠনের সুনাম মানুয়ের মাঝে ছড়িয়ে পড়েছে। আমরা আব্দুর রহমান রিপন এর মতো একজন দায়িত্বশীল সভাপতিকে পেয়ে গর্বিত।
Leave a Reply